ওয়েব নিউজ |
ঢাকা: বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ মধ্যপ্রাচ্য ও ইউরোপসহ যে দেশগুলোতে প্রবাসী আছে সেসব দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম অনেক আগেই চালু হলেও এখনো ঝুলে আছে ফ্রান্স বাংলাদেশ দূতাবাসে ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম। ফ্রান্সে চলমান রয়েছে অনিয়মিত প্রবাসীদের বৈধকরণ কার্যক্রম। সময়ের সাথে ই-পাসপোর্ট তৈরি করতে না পারায় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে ফ্রান্স প্রবাসীদের।
সংশ্লিষ্ট প্রবাসীরা বলছেন, ‘দ্রুত ই-পাসপোর্ট কার্যক্রম চালু না হলে হাজারো বাংলাদেশী অনিয়মিত প্রবাসী বৈধতা গ্রহণ করতে পারবেন না। পূর্বে যাদের ইপাসপোর্ট রয়েছে তারা ফ্রান্সে এসে বৈধতা গ্রহণের অপেক্ষায় রয়েছেন।
ফ্রান্স বাংলাদেশ দূতাবাসে ই পাসপোর্ট চালু না তাকায় তারা বেশি সঙ্কটে রয়েছেন। ফ্রান্স বাংলাদেশ দূতাবাসের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বলছেন, ‘ফ্রান্স ই-পাসপোর্ট কার্যক্রমের জন্য আমরা যথাসাধ্য চেষ্টা করছি আশা করছি খুব দ্রুত চালু হবে। তবে ফ্রান্সে বসবাসরত বাংলাদেশেররা বলছেন ভিন্ন কথা । ইউরোপের দেশগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি বাংলাদেশিরা বসবাস করেন ইতালি দ্বিতীয় দ্বিতীয় অবস্থানে বসবাস করেন ফ্রান্সে, অথচ দেখা যায় ইউরোপের যেসব দেশে বাংলাদেশীদের বসবাস একেবারেই কম সেই জায়গায় ই পাসপোর্ট চালু হয় কিন্তু ফ্রান্সে চালু হচ্ছে না।
প্রবাসীরা বলছেন ফ্রান্স বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তারা সাধারণ প্রবাসীদের পূর্ণাঙ্গ সেবা না দিয়ে তারা ব্যস্ত রয়েছেন রাজনৈতিক এবং কমিউনিটির বিভাজন নিয়ে এবং দূতাবাসে গেলে মিলছে না সন্তুষ্টমূলক সার্ভিস ।
ফ্রান্সে চলমান বচ্ছরের জানুয়ারি থেকে অনিয়মিত অধিবেশীদের ফ্রান্স প্রশাসনের দরপাকর চলছে । ইতিমধ্যে বেশ কিছু বাংলাদেশিদেরকে ফেরতও পাঠিয়েছে ফ্রান্স সরকার। ফ্রান্সে নিয়মিত হওয়ার জন্য রয়েছে অনেক সুযোগ এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য কাজের মাধ্যমে সেলারি কার্ড এবং অপ্রাপ্তবয়স্ক যাদেরকে বলা হয় আন্ডার এইট্টিন বয়স ১৮ নিচে রয়েছেন তারা লেখাপড়ার মাধ্যমে বৈধ হওয়ার সুযোগ রয়েছে।
যাদের ই পাসপোর্ট রয়েছে তারা ফ্রান্স বাংলাদেশ দূতাবাসে ই পাসপোর্টচালু না থাকায় এই সুযোগটিও হারাচ্ছেন । তবে যাদের ই পাসপোর্ট রয়েছে তারা নির্দিষ্ট সময়ের ভিতর যদি নিয়মিত হওয়ার কাগজপত্র ই পাসপোর্ট এর জন্য জমা দিতে না পারেন বিশেষজ্ঞরা বলছেন তাদের পরিণতি হতে পারে ভয়ানক তাদের কপালে নেমে আসবে দুর্দশা ।